ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় – মোটা হওয়ার টিপস

বর্তমান আধুনিকতা এবং প্রতিযোগিতার যুগে শারীরিক ভাবে ফিট থাকা অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ । একটি আকর্ষণীয় শরীর যে কাউকে আকৃষ্ট করতে পারে, যার জন্য ফিট থাকা অত্যন্ত জরুরী । গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্থূলতার পাশাপাশি শরীরের চর্বিহীনতাও মানুষের ব্যক্তিত্বকে খুব খারাপভাবে প্রভাবিত করে । বিশেষ করে বর্তমান সময়ের তরুণদের মধ্যে এটি উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে । তাই আপনিও যদি রোগা বা পাতলা হয়ে সমস্যায় পড়ে থাকেন এবং অনেক কিছু ট্রাই করেছেন কিন্তু কোন ভাল রেজাল্ট পান নাই, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসতে পারে । আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিন কিভাবে বাছাই করা ঘরোয়া জিনিস ব্যবহার করে ওজন বাড়ানো যায় । তাহলে চলুন ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক ।

ওজন কম হওয়ার কারণ

শরীরের চর্বিহীন হওয়ার পেছনে অনেক ধরনের কারণ থাকতে পারে । এখানে আমরা আপনাদেরকে শরীর চর্বিহীন হওয়ার কমন কিছু কারণ সম্পর্কে বলছি ( তথ্যসূত্র )।

  • পুষ্টির অভাব
  • মানসিক চাপ
  • ক্ষুধামান্দ্য
  • ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের মতো রোগ
  • ডায়রিয়ার মতো সংক্রমণের দীর্ঘমেয়াদী এক্সপোজার ।
  • অগ্ন্যাশয় সংক্রমণ
  • ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (কেমোথেরাপি বা থাইরয়েড ওষুধ)
  • উদ্বেগ

পাতলা বা ওজন কম হওয়ার কারণ জানার পর চলুন জেনে নেওয়া যাক দ্রুত মোটা হওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে

ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় – মোটা হওয়ার টিপস

ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায়গুলো নিচে দেওয়া হল –

শুকনা খেজুর

দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন । আমরা প্রায় সকলেই জানি যে খেজুর অনেক সুস্বাদু এবং শক্তিশালী খাবার । তাই দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ২-৩ টি খেজুর এবং রাতে খাবার খাওয়ার পর ২-৩ টি খেজুর খেয়ে নিন । এইভাবে প্রতিদিন খেলে আপনি ১ মাসের মধ্যে আপনার শরীরের পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন । এইভাবে নিয়মিত খেজুর খাওয়া শরীরের ওজন বাড়ানোর একটি পরিক্ষিত উপায় ।

ঘি এবং চিনি

ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উয়ায় হিসেবে আপনি প্রতিদিন ঘি এবং চিনি খেতে পারেন । এটি একটি প্রাকৃতিক উপায়, যা বহু শতাব্দী ধরে স্বাস্থ্য বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে । দ্রুত ওজন বাড়াতে কীভাবে ঘি ও চিনি খেতে হবে তা নিচে জেনে নিন-

ব্যবহারবিধি : এক চামচ ঘি এবং এক চামচ চিনি ভালো করে মিশিয়ে নিন । খাবারের ৩০ মিনিট আগে এই মিশ্রণটি খান । নিয়ম করে এক মাস প্রতিদিন এই মিশ্রণটি গ্রহন করুন ।

ক্যালরি এবং চর্বি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । ঘি এই উভয় পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ, যা আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে ।

আম এবং দুধ

রোগা ব্যক্তিরা আম এবং দুধ একসঙ্গে খেতে পারেন । এই ২ টি উপাদানই ওজন বৃদ্ধিকারী পুষ্টিগুণে ভরপুর । দ্রুত মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে আম এবং দুধ খাওয়ার উপায় নিচে দেওয়া হল ।

ব্যবহারবিধি : প্রতিদিন কমপক্ষে ২ টি পাকা আম খান । আম খাওয়ার ঠিক পরেই গরম দুধ পান করুন । এইভাবে ১ থেকে দেড় মাস নিয়মিত আম এবং দুধ খেতে থাকুন । আপনি এই ১ মাসের মধ্যেই আপনার শরীরে পরিবর্তন দেখতে শুরু করবেন ।

দুধে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে, যা আপনার শরীরের ওজন দ্রুত বাড়াতে সাহায্য করে ( তথ্যসূত্র ) ।সেই সাথে, আমে চর্বি এবং ক্যালোরি রয়েছে, যা আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার হজম ঠিক রাখতেও খুব ভাল কাজ করে ( তথ্যসূত্র )।

অশ্বগন্ধা এবং দুধ

অশ্বগন্ধার ব্যবহার হল মোটা হওয়ার আরও একটি কার্যকর উপায় । এটি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ, যা আপনার শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে । নিচে জেনে নিন অশ্বগন্ধা কীভাবে গ্রহন করবেন –

ব্যবহারবিধি : এক গ্লাস গরম দুধের সাথে আধা চা চামচ অশ্বগন্ধা গুঁড়ো ভালোভাবে মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে খান । স্বাদের জন্য আপনি এই মিশ্রনে এক চামচ মধু যোগ করতে পারেন । এভাবে নিয়মিত দুধের সাথে অশ্বগন্ধা সেবন করলে দ্রুত আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে ।

আমরা প্রথমেই উল্লেখ করেছি যে, স্ট্রেস হল রোগা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ এবং অশ্বগন্ধা একটি অ্যান্টি-স্ট্রেস হিসাবে কাজ করে । যা আমাদের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে । এছাড়াও এটি পেট সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি দিয়ে হজম প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখতে পারে । এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিক্যাল থেকে দূরে রাখতে কাজ করে । একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন দুধের সাথে অশ্বগন্ধা সেবন করলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায় ( তথ্যসূত্র )।

শুকনো ডুমুর এবং কিশমিশ

ওজন বাড়ানোর জন্য শুকনো ফল খাওয়া যেতে পারে । নিচে জেনে নিন, মোটা হওয়ার জন্য কিভাবে ডুমুর এবং কিশমিশ খেতে হবে ।

ব্যবহারবিধি : ৬ টি শুকনো ডুমুর এবং প্রায় ২৫-৩০ গ্রাম কিশমিশ সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন । এবং পরের দিন সকালে ও সন্ধ্যায় এই ভেজানো ডুমুর এবং কিসমিস দুবার গ্রহন করুন । এইভাবে নিয়মিত ২০ থেকে ৩০ দিন খেলে আপনারা ভাল ফলাফল দেখতে পাবেন ।

শুকনো ডুমুর ও কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে । প্রতি 43 গ্রাম কিশমিশে প্রায় ১২৯ ক্যালোরি পাওয়া যায় । চর্বি থেকে মুক্তি পেতেও, আপনি এই ধরনের শুকনো ফল খেতে পারেন ( তথ্যসূত্র )।

পিনাট বাটার

আপনি দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য পিনাট বাটার খেতে পারেন । দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পিনাট বাটার অন্তর্ভুক্ত করুন ।

ব্যবহারবিধি : প্রতিদিনের ব্রেকফাস্টে পিনাট বাটার দিয়ে ব্রাউন ব্রেড খেতে পারেন ।

পিনাট বাটার হল ক্যালরির একটি বড় উৎস । ১০০ গ্রাম পিনাট বাটারে প্রায় ৫৯৮ ক্যালোরি পাওয়া যায় । এছাড়াও, এতে ফ্যাট, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের মতো পুষ্টি উপাদানও রয়েছে, যা আপনার শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে ( তথ্যসূত্র )।

কলা এবং দুধ

ওজন বাড়ানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে আপনি কলা এবং দুধকে বেছে নিতে পারেন । নিচে জেনে নিন কীভাবে এই কলা এবং দুধ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এবং কীভাবে সেগুলি গ্রহণ করবেন –

ব্যবহারবিধি : প্রতিদিন সকালের নাস্তায় ২ টি কলা ও ১ গ্লাস গরম দুধ পান করতে পারেন । স্বাদের জন্য আপনি দুধের সাথে এক চামচ মধুও যোগ করতে পারেন । এভাবে নিয়মিত কলা ও দুধ খেলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফল পাওয়া যায় ।

কলা এবং দুধ দুটোতেই প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে । যা আপনার শরীরের ওজন বাড়ানোর পাশাপাশি, আপনার কাজের ক্ষমতাও বাড়াবে । এছাড়াও কলা আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে কাজ করবে, কারণ কলাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে ।

বাদাম এবং কিসমিস

ওজন বাড়ানোর উপায় হিসেবে আপনি নিয়মিত বাদাম এবং কিসমিস খেতে পারেন। নিচে জেনে নিন কীভাবে বাদাম এবং কিসমিস ওজন বাড়ায় এবং কীভাবে সেবন করবেন-

ব্যবহারবিধি: দিনের যেকোনো সময় আপনি বাদাম এবং কিসমিস খেতে পারেন । তবে, কিসমিস এবং বাদাম সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে নাস্তা খাবার আগে খেয়ে নিলে বেশি উপকার পাওয়া যায় ।

বাদাম এবং কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি এবং চর্বি থাকে । যা আপনার শরীরের ওজন দ্রুত বাড়াতে সাহায্য করতে পারে ।

মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন

রোগা হওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ হল মানসিক চাপ । মানসিক চাপে আক্রান্ত ব্যক্তি খাওয়া-দাওয়া কম করেন । তাই শরীরের ওজন ঠিক রাখতে যতটা সম্ভব মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন । এর জন্য আপনি প্রতিদিন মর্নিং ওয়াক এবং ইয়োগা ইত্যাদির সাহায্য নিতে পারেন । মানসিক চাপ দূর করতে মর্নিং ওয়াক অনেক বেশি কার্যকর ভুমিকা পালন করে ।

বিকেলে ঘুমান

পরিমানমত ঘুমের অভাবেও শরীর রোগা বা পাতলা হতে পারে । রাতে ভালো ঘুমের পাশাপাশি দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন দুপুরে খাবার পর বিশ্রাম বা ঘুমিয়ে নিন ।

বিকেলে প্রায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা ঘুমান ।

প্রতিদিন বিকালে ঘুমালে শরীর বিশ্রাম পাবে এবং সেই সাথে হারানো এনার্জি মেকআপ হবে । মাত্র কয়েক ঘণ্টার ঘুম দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে । মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে আপনাকে অবশ্যই রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে এবং সেই সাথে বিকালেও কিছুটা সময় ঘুমাতে হবে ।

মোটা হওয়ার টিপস – মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়

মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় হিসাবে, আপনি নিচের টিপসগুলি অনুসরন করতে পারেন –

  • শরীরের ওজন দ্রুত বাড়াতে যোগব্যায়ামের সাহায্য নিতে পারেন । যোগব্যায়াম শুধু স্থূলতা কমাতেই পারে না, এটি শরীরের ওজন বাড়াতেও পারে । আপনি ভুজঙ্গাসন, বজ্রাসন, সূর্য নমস্কার এবং পবনমুক্তাসন ইত্যাদির মতো আসনগুলো প্রতিদিন অনুশীলন করতে পারেন । এই আসনগুলো আপনার শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে ।
  • ওজন বাড়ানোর জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । মোটা হওয়ার জন্য আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় উচ্চ ক্যালোরি এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করুন । আপনি আর্টিকেলে উল্লিখিত খাদ্য আইটেমগুলোর যে কোনোটি নির্বাচন করতে পারেন ।
  • প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার পেশী গঠনে সহায়তা করে, সেই সাথে এটি শরীরের ওজনও বৃদ্ধি করে থাকে। তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে মাংস, ডিম, পনির ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ভাত-রুটি-আলু খান । দ্রুত ওজন বাড়াতে চাইলে বসা ভাত খেলেই বেশী উপকার পাবেন । কেননা বসা ভাতে প্রচুর ক্যালোরি থাকে । সেই সাথে প্রতিদিন যে কোন ধরনের মিষ্টি (রসগোল্লা, চমচম ইত্যাদি) খান । এছাড়াও চা খাওয়ার সময় বেশী করে চিনি খান ।
  • সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের সাথে বাদাম এবং আখরোট গ্রহন করুন । আপনার শরীর যত বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করবে, আপনার ওজন তত বেশি বাড়তে থাকবে ।
  • খাবার খাওয়ার আগে পানি পান করবেন না । কারণ খাবারের আগে পানি পান করলে আপনি বেশি খাবার খেতে পারবেন না । আবার খাবার খাওয়ার মাঝখানে কম পানি পান করার চেষ্টা করুন। কারণ খাবারের মাঝখানেও পানি খেলে আপনার ক্ষুদা কমে যাবে ।
  • শরীরকে যতটা সম্ভব বেশী বিশ্রাম দিন, প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে ৬-৮ ঘন্টা ঘুমান ।
  • ধূমপান থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন, কারণ ধূমপান ক্ষুধা নিবারক হিসেবে কাজ করে ( তথ্যসূত্র )।
  • প্রতিদিন অল্প অল্প করে খাবারের পরিমাণ বাড়ান । এর ফলে আপনার শরীর বেশী পুষ্টি শোষণ করবে এবং সেই সাথে আপনার ওজনও বৃদ্ধি পাবে ।
  • আপনি যে কোন ভাল ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করে ওজন বাড়ানোর সাপ্লিমেন্ট খাওয়া শুরু করতে পারেন ।
  • এছাড়াও একজন ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করতে পারেন ।
  • আপনার প্রতিদিনের খাবার এবং পানীয়ের একটি রেকর্ড রাখুন, যাতে আপনি জানতে পারেন যে, আপনি প্রতিদিন কত ক্যালরি গ্রহন করছেন ।

শেষ কথা

মোটা হওয়ার জন্য আপনি ব্যয়বহুল আধুনিক ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে পারেন, তবে এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি । তবে আর্টিকেলে উল্লেখ করা ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করলে কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই । সেই সাথে এই প্রতিকারগুলি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং এগুলো থেকে খুব ভাল ফলাফল পাওয়া যায় । এগুলো ছাড়াও আপনি যদি অন্য কোনো ঘরোয়া উপায়ে আপনার ওজন বাড়িয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করুন ।

আরটিকেলটি নিয়ে যে কোন ধরনের প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে কমেন্ট সেকশনে জানান ।

ধন্যবাদ ।

Share on:
Avatar photo

Hello Friends, I am James harden, the founder of this site. This blog provides accurate and precise information on Technology, Banking, Insurance, Tips & Tricks, Online Earning, Computer troubleshooting and much more.

Leave a Comment